Skip to main content

Posts

Showing posts from October, 2025

The giant scar on Mars Valles Marineris

মঙ্গল গ্রহের বিশাল ক্ষতচিহ্ন — ভ্যালেস মেরিনারিস ||  The giant scar on Mars — Valles Marineris মহাবিশ্বের এক অনন্য বিস্ময় হলো মঙ্গল গ্রহ। এই লালচে গ্রহটির বুক জুড়ে আছে এমন অনেক রহস্য, যা আজও বিজ্ঞানীদের কৌতূহলের কেন্দ্রে। কিন্তু মঙ্গলের পৃষ্ঠে যে জিনিসটি সবচেয়ে বেশি দৃষ্টি আকর্ষণ করে, সেটি হলো এক বিশালাকার গিরিখাত — ভ্যালেস মেরিনারিস (Valles Marineris) । এটি শুধু মঙ্গলেরই নয়, পুরো সৌরজগতের সবচেয়ে বড় ক্যানিয়ন ব্যবস্থা। যেন এক দৈত্যাকার ক্ষতচিহ্ন, যা মঙ্গলের গায়ে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে কোটি কোটি বছর ধরে। কতটা বিশাল এই ভ্যালেস মেরিনারিস? ভ্যালেস মেরিনারিসের দৈর্ঘ্য প্রায় ৪,৫০০ কিলোমিটার , যা পৃথিবীর গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের তুলনায় প্রায় দশগুণ বড়। এর প্রস্থ প্রায় ৬০০ কিলোমিটার , আর গভীরতা গড়ে ৭ থেকে ১১ কিলোমিটার পর্যন্ত! যদি এটি পৃথিবীতে থাকত, তবে এটি নিউ ইয়র্ক থেকে লস অ্যাঞ্জেলেস পর্যন্ত বিস্তৃত হতো। এই পরিসংখ্যান শুনলেই বোঝা যায়, এটি কেবল একটি গিরিখাত নয় — বরং এক মহাজাগতিক বিস্ময়। কীভাবে তৈরি হলো এই বিশাল গিরিখাত? বিজ্ঞানীদের মতে, ভ্যালেস মেরিনারিসের উৎপত্তি ঘটেছে ...

The heroic story of Azad Hind Fauj on the day of Indias true independence

   ২১শে অক্টোবর ১৯৪৩ ভারতের প্রকৃত স্বাধীনতার দিন  আজাদ হিন্দ ফৌজের বীরত্বগাঁথা |  The heroic story of Azad Hind Fauj on the day of India's true independence জয় হিন্দ! ২১শে অক্টোবর—ভারতীয় ইতিহাসের এক অবহেলিত কিন্তু অমর দিন। এই দিনেই সিঙ্গাপুরে গঠিত হয়েছিল  আজাদ হিন্দ সরকার , নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর নেতৃত্বে। এটি ছিল এক স্বাধীন ভারত সরকারের জন্ম—ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে ভারতীয় জাতীয়তাবাদের প্রকৃত ঘোষণা। অথচ আজও এই দিনটি আমাদের জাতীয় ইতিহাসে যথাযথ মর্যাদা পায়নি। পটভূমি: বিপ্লবের আগুন থেকে জন্ম আজাদ হিন্দের ১৯৪০-এর দশক। ব্রিটিশ শাসনের শৃঙ্খলে জর্জরিত ভারত। একদিকে কংগ্রেসের অহিংস আন্দোলন, অন্যদিকে বিপ্লবীদের সশস্ত্র সংগ্রাম। এই সময়েই জার্মানি থেকে পালিয়ে আসেন  নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু , যিনি বিশ্বাস করতেন— “স্বাধীনতা ভিক্ষা করে পাওয়া যায় না, তাকে অর্জন করতে হয়।” তিনি বার্লিনে প্রথম  Free India Centre  গঠন করেন, পরে জাপানের সহায়তায় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় যান এবং ১৯৪৩ সালে প্রতিষ্ঠা করেন  আজাদ হিন্দ ফৌজ (INA) —ভারতের মুক্তি বাহিনী। এই সেনাবাহিনীর মূল লক...

The history of suffering hidden behind the veil of Victorian-era corset beauty

  ভিক্টোরিয়ান যুগের কর্সেট সৌন্দর্যের আবরণে লুকানো যন্ত্রণার ইতিহাস | The history of suffering hidden behind the veil of Victorian-era corset beauty Victorian era  ১. ভূমিকা: সৌন্দর্যের মানদণ্ডের ইতিহাস মানবসভ্যতার প্রতিটি যুগেই সৌন্দর্যের ধারণা সময়ের সাথে পাল্টে গেছে। কোথাও লম্বা চুলকে নারীত্বের প্রতীক ধরা হয়েছে, কোথাও ফর্সা ত্বককে শ্রেষ্ঠ ভাবা হয়েছে, আবার কোথাও মোটা ঠোঁট বা দীর্ঘ গড়ন ছিল আকর্ষণের মানদণ্ড। কিন্তু উনবিংশ শতাব্দীর ইউরোপে, বিশেষত ইংল্যান্ডে, নারীর সৌন্দর্য এক বিশেষ শরীরিক গঠনের মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছিল—পাতলা কোমর, উঁচু বুক, আর প্রশস্ত নিতম্ব। এই আওয়ারগ্লাস আকৃতি অর্জনের প্রধান উপকরণ ছিল কর্সেট, যা শুধু পোশাক নয়, ছিল সামাজিক অবস্থান ও নারীত্বের প্রতীক। Story ২. কর্সেটের উৎপত্তি ও বিবর্তন কর্সেটের ইতিহাস অনেক পুরনো। ষোড়শ শতাব্দীতেই ইউরোপে নারীরা শরীরকে আকৃতি দিতে কর্সেটজাত পোশাক পরতেন। তবে ভিক্টোরিয়ান যুগে (১৮৩৭–১৯০১) এটি হয়ে ওঠে ফ্যাশনের কেন্দ্রবিন্দু। এই সময় সমাজে নারীর পোশাক কেবল রুচির পরিচায়ক ছিল না, বরং তা ছিল শ্রেণি, মর্যাদা ও শালীনতার প্রতীক। ক...

The glory of experience is the invaluable lesson of a strange country

অভিজ্ঞতার মহিমা এক অদ্ভুত দেশের অমূল্য শিক্ষা |  The glory of experience is the i nvaluable  lesson of a strange country   এক দেশে এক অদ্ভুত নিয়ম প্রচলিত ছিল। সেই দেশের রাজা মনে করতেন, বৃদ্ধ মানুষ সমাজের জন্য বোঝা। তারা আর কাজ করতে পারে না, উৎপাদনশীল নয়— তাই তাদের বাঁচিয়ে রাখার কোনো প্রয়োজন নেই। তাই তিনি এক নিষ্ঠুর আইন জারি করেছিলেন— যেই ব্যক্তি বার্ধক্যে উপনীত হবে, তাকে পাহাড়ে নিয়ে ফেলে আসতে হবে। যেন মৃত্যু তার প্রাকৃতিক নিয়মে নয়, বরং রাজকীয় আদেশে ঘটে। সেই দেশে এক পিতা ও পুত্র বাস করত। তারা ছিল একে অপরের পরম বন্ধু। পুত্র তার বাবাকে শুধু ভালোবাসতই না, গভীর শ্রদ্ধাও করত। কিন্তু সময়ের নিয়মে একদিন বাবা বৃদ্ধ হয়ে পড়লেন। তার হাতের জোর কমে এলো, শরীর আর আগের মতো কাজ করতে পারল না। দেশের নিয়ম অনুযায়ী, এখন পুত্রের দায়িত্ব— বাবাকে পাহাড়ে ফেলে আসা। ছেলের বুক কেঁপে উঠল। বাবাকে ছাড়া জীবন কল্পনা করা যায় না, কিন্তু রাজা অবাধ্য হলে শাস্তি ভয়ংকর। তাই চোখের জল লুকিয়ে, মনের কষ্ট চেপে, এক সকালে ছেলেটি বাবাকে কাঁধে নিয়ে পাহাড়ের পথে রওনা দিল। পাহাড়ের চূড়ায় পৌঁছে চারদিকে তাকাল সে। বাতাসে নীরবতা,...

Do you think of men as pets Beauty and arrogance will drown you

পুরুষকে পোষা কুকুর ভেবেছেন? — রূপ আর অহংকার আপনাকে ডুবাবে |  Do you think of men as pets? — Beauty and arrogance will drown you সচেতনতা, সম্পর্ক ও পরিবর্তন: কেন রূপ-অহংকারে সংসার শেষ হয় এবং সত্যিকারের বন্ধন গঠনের উপায় আপনি কি আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের রূপ দেখেন এবং ভাবেন—এই রূপে সবাই ছেয়ে যাবে? আপনি কি মনে করেন স্বামী আপনার কেনা ‘গোলাম’, যাকে ইচ্ছেমতো ধমক দিয়ে, শাসন করে হাতের মুঠোয় রাখবেন? যদি আপনার উত্তর হ্যাঁ—তাহলে এই লেখা আপনার জন্য সতর্কবার্তা। কারণ অনেক নারী অজান্তেই তাদের সুখের সংসারে আগুন লাগাচ্ছেন; রূপ-অহংকারে নিজেরাই নিজেকে ধংস করছেন। রূপ, অহংকার ও সম্পর্ক: কি করে বাধা দেয় রূপ? কিছু নারী ভাবেন পুরুষকে কন্ট্রোল করাই স্মার্টনেস; কথায় কথায় অপমান, পরিবারকে ছোট করে বলা—এগুলোই ক্ষমতা। তারা মনে করেন স্বামীকে ধমক, চোখের জল দিয়ে ব্ল্যাকমেইল বা শারীরিক আবেদনই জীবনজুড়ে ধরে রাখবে। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন: পুরুষ কোনো জড়বস্তু নয়, কোনো পোষা প্রাণী নয়—যাকে শিকল পরিয়ে রাখা যায়। যদি কেউ বাঁধা পড়ে, সেটা হয় মায়া, সম্মান ও যত্নের জালে; রাগ-অহংকারে নয়। রূপ দিয়ে মানুষ আকর্ষিত হয় এক সময়—কিন্তু...

The most beautiful face in the world Amber Heard Truth or propaganda

  বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর মুখ অ্যাম্বার হার্ড সত্য নাকি প্রচারণা | The most beautiful face in the world Amber Heard Truth or propaganda Amber Heard হলিউডের জগতে সৌন্দর্য, গ্ল্যামার আর বিতর্ক যেন হাত ধরাধরি করে চলে। বিশেষ করে যখন বিষয়টি কোনো বিখ্যাত অভিনেত্রীর মুখের গঠন বা আকর্ষণ নিয়ে হয়, তখন তা বিশ্বজুড়ে আলোচনার ঝড় তোলে। এমনই এক আলোচিত নাম অ্যাম্বার হার্ড — একদিকে সৌন্দর্যের প্রতীক, অন্যদিকে বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু। বহু সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক মাধ্যমে তাকে “বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর মুখের অধিকারিণী” বলে দাবি করা হয়। কিন্তু আসলেই কি এটি বৈজ্ঞানিক সত্য? নাকি এটি কেবলই একটি জনপ্রিয় ধারণা? গ্রীক “Golden Ratio” – সৌন্দর্যের প্রাচীন গণিত সৌন্দর্যের পরিমাপের ধারণা আজকের নয়। প্রাচীন গ্রীক দার্শনিক ও গণিতবিদরা বিশ্বাস করতেন যে, প্রকৃতির প্রতিটি সুন্দর জিনিসের পেছনে একটি নির্দিষ্ট অনুপাত বা গোল্ডেন রেশিও (Golden Ratio) কাজ করে। এই অনুপাতের মান হলো 1.618, যাকে “ Phi ” (ফাই) বলা হয়। তাদের মতে, এই অনুপাত মানবদেহ, স্থাপত্য, এমনকি ফুলের পাপড়িতেও পাওয়া যায়। যখন কোনো মুখের বিভিন্ন অঙ্গ যেমন চোখ, নাক, ...

the new customer of that digital brothel

  আপনিই কি সেই ডিজিটাল পতিতালয়ের নতুন খদ্দের |  Are you the new customer of that digital brothel রাতের অন্ধকারে, সবার থেকে লুকিয়ে যখন ফোনের স্ক্রিনে আঙুল বোলান, আপনার বুকে কি একবারও কাঁপুনি ধরে না? একবার নিজের অন্তরাত্মাকে প্রশ্ন করুন তো, আপনি ঠিক কী খুঁজছেন? জ্ঞান, বিনোদন, নাকি কোনো অচেনা বৌদির ভেজা তোয়ালের ফাঁক দিয়ে উঁকি দেওয়া নিষিদ্ধ শরীরের ইঙ্গিত? আপনার কপালে হয়তো চিন্তার ভাঁজ, "ছি ছি, আমি এমন নই!" কিন্তু আপনার ফোনের সার্চ হিস্ট্রি যে অন্য কথা বলছে! আপনি যখন রবীন্দ্রনাথের কবিতা পাশ কাটিয়ে এক মাঝবয়সী মহিলার "বুকের খাঁজ" দেখানো কবিতায় গিয়ে থামেন, তখন কি একবারও মনে হয় না, আপনি আসলে কবিতা নয়, তাঁর শরীরটাকেই ভোগ করছেন? কবিতা এখন কানে শোনার জিনিস নয়, চোখে দেখার বস্তু হয়ে গেছে; আর বক্ষ-বিভাজিকাই যেন তার আসল ছন্দ, আসল অলংকার! Golpo   Relationship love ভাবুন তো সেই দৃশ্যটার কথা। এক মহিলা প্রায় অর্ধ-নগ্ন হয়ে ক্যামেরার সামনে প্রশ্ন করছেন, "দেখুন তো আমি কী পরে আছি?" আর লক্ষ লক্ষ পুরুষের দল হুমড়ি খেয়ে পড়ছে সেই ভিডিওতে। আপনার একটা লাইক, আপনার একটা ...

Bruce Lee The Legend The Mystery and The Eternal Legacy

  ব্রুস লি কিংবদন্তি, রহস্য, এবং চিরন্তন উত্তরাধিকার | Bruce Lee The Legend The Mystery and The Eternal Legacy Bruce Lee ব্রুস লি শুধু একজন মার্শাল আর্টিস্ট বা চলচ্চিত্র তারকা ছিলেন না — তিনি ছিলেন এক সাংস্কৃতিক বিপ্লব, পূর্ব ও পশ্চিমের মধ্যে এক সেতুবন্ধন, এবং শৃঙ্খলা, দর্শন ও আত্মনিয়ন্ত্রণের এক কালজয়ী প্রতীক। তাঁর জীবন যেমন উজ্জ্বল ছিল, তেমনি সংক্ষিপ্ত — ১৯৭৩ সালের ২০ জুলাই আকস্মিক ও রহস্যময় এক পরিসমাপ্তিতে শেষ হয়েছিল তাঁর জীবন। কিন্তু তাঁর উত্তরাধিকার আজও বিশ্বজুড়ে মানুষকে অনুপ্রাণিত ও বিস্মিত করে চলেছে। বিয়োগান্ত দিন — ২০ জুলাই, ১৯৭৩ খ্যাতির শিখরে থাকা অবস্থায় ব্রুস লি প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তাঁর চলচ্চিত্র এন্টার দ্য ড্রাগন মুক্তির জন্য — যা তাঁকে আন্তর্জাতিক তারকাখ্যাতিতে পৌঁছে দিত। সেই দুর্ভাগ্যজনক দিনে তিনি ছিলেন অভিনেত্রী বেটি টিং পেই-এর হংকং অ্যাপার্টমেন্টে, একটি নতুন চলচ্চিত্র নিয়ে আলোচনা করছিলেন। হঠাৎ তিনি তীব্র মাথাব্যথার অভিযোগ করেন, এবং বেটি টিং পেই তাঁকে একটি সাধারণ ব্যথানাশক ওষুধ দেন — ইকুয়াজেসিক, যাতে অ্যাসপিরিন এবং এক ধরনের ট্র্যাঙ্কুইলাইজার ছিল। ওষুধটি খাওয়...

How many ships are lost in the world every year The unknown stories of the huge ships lost in the mysteries of the sea

পৃথিবীতে প্রতি বছর কতগুলো জাহাজ হারিয়ে যায় সমুদ্রের রহস্যে হারিয়ে যাওয়া বিশাল জাহাজগুলোর অজানা কাহিনি |  How many ships are lost in the world every year  The unknown stories of the huge ships lost in the mysteries of the sea পৃথিবীর প্রায় ৭০ শতাংশ অংশই জল দ্বারা আচ্ছাদিত। এই বিশাল নীল সমুদ্রের বুকে প্রতিদিন লাখ লাখ জাহাজ চলাচল করে — বাণিজ্যিক মালবাহী জাহাজ, যাত্রীবাহী জাহাজ, তেলবাহী ট্যাঙ্কার, মাছ ধরার ট্রলার কিংবা গবেষণা জাহাজ। বিশ্বে বর্তমানে প্রায় ১০ লক্ষাধিক সক্রিয় জাহাজ নিবন্ধিত আছে। কিন্তু আপনি কি জানেন, প্রতি সপ্তাহেই গড়ে পৃথিবীর কোথাও না কোথাও একটি জাহাজ চিরতরে হারিয়ে যায়? হ্যাঁ, শুনে অবাক লাগলেও এটি সত্যি। উন্নত প্রযুক্তি, জিপিএস ট্র্যাকিং, স্যাটেলাইট যোগাযোগ থাকা সত্ত্বেও এখনও এমন ঘটনা ঘটে যায়। এই হারিয়ে যাওয়া জাহাজগুলোর কিছু হয়তো ঝড়ের কবলে পড়ে, কিছু ডাকাতদের আক্রমণে নিখোঁজ, আবার কিছু Home রহস্যময়ভাবে কখনও আর খুঁজে পাওয়া যায় না।  বিশ্বে প্রতি বছর কত জাহাজ হারায়? বিভিন্ন সামুদ্রিক নিরাপত্তা সংস্থা ও বীমা কোম্পানির তথ্য অনুযায়ী, প্রতি বছর গড়ে ৫০ থেকে ৭০টি বড় জাহ...

The history of liberation written in the ashes of the pyre

  চিতার ভস্মে লেখা মুক্তির ইতিহাস ৯৪ সংখ্যার পেছনের আধ্যাত্মিক রহস্য |  The history of liberation written in the ashes of the pyre The spiritual mystery behind the number 94 কাশীর মণিকর্ণিকা ঘাটে চিতা যখন নিভে যায়, তখন যে ব্যক্তি মুখাগ্নি দেন, তিনি চিতাভস্মের ওপর ৯৪ লেখেন। জীবনের শতপথ (১০০টি পথ) রয়েছে। যে ব্যক্তি ১০০টি শুভ কর্ম করেন, তিনি মৃত্যুর পর তারই ভিত্তিতে তাঁর পরবর্তী জীবন শুভ বা অশুভ রূপে লাভ করেন। এই কর্মগুলির মধ্যে ৯৪টি কর্ম মানুষের অধীনে, যা সে সম্পন্ন করতে সক্ষম। কিন্তু ৬টি কর্মের ফলাফল ব্রহ্মা জির (বিধাতার) অধীন। ক্ষতি-লাভ, জীবন-মরণ, যশ-অপযশ — এই ৬টি কর্ম বিধির নিয়ন্ত্রণে থাকে। Articale অতএব, আজ চিতার সঙ্গে তোমার ৯৪টি কর্ম ভস্ম হয়ে গেল। বাকি ৬টি কর্ম এবার তোমার জন্য নতুন জীবন সৃষ্টি করবে। তাই ১০০ - ৬ = ৯৪ লেখা হয়। গীতায়ও বলা হয়েছে যে মৃত্যুর পর মন তার সঙ্গে ৫টি জ্ঞানেন্দ্রিয়কে নিয়ে যায়। এই সংখ্যাটি হলো ৬ (মন এবং পাঁচটি জ্ঞানেন্দ্রিয়)। পরবর্তী জন্ম কোন দেশে, কোথায় এবং কাদের মাঝে হবে, তা প্রকৃতি ছাড়া অন্য কারও জানা নেই। অতএব, ৯৪টি কর্ম ভস্ম হলো এবং ৬টি সঙ্গে য...